Wednesday, September 28, 2011

National 4 Leaders of Bangladesh


সৈয়দ নজরুল ইসলাম

সৈয়দ নজরুল ইসলাম (১৯২৫- নভেম্বর ৩, ১৯৭৫) একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।১০ই এপ্রিল ১৯৭১ - ১৯৭২ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।সৈয়দ নজরুল ইসলাম বালাদেশের ইতিহাসের প্রধানতম পুরুষ, যার প্রত্যক্ষ


নেতৃত্বে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার মধ্য দিয়ে পাকিস্থানের হাত থেকে বাংলাদেশ কে পরাধীনতা থেকে মুক্ত করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের স্বাধীন ভুখন্ড উপহার দেয় । এই ঘটনাটি বাঙালি জাতিসত্বাকে বিশ্ববাসীর সামনে গর্বিত পূনরূত্থানের সুযোগ করে দেয়।তিনি ১৯৫৭ সালে খ্যাতিমান রাজনী


তিক, সু-সাহিত্যিক ও পাকিস্তানের সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আবুল মনসুর আহমেদকে কাউন্সিলের মাধ্যমে হারিয়ে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন এবং এ পদে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত ছিলেন ৷ ১৯৬৪ থেকে ১৯৭২ তিনি আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন ৷ ১৯৬৬ সালে ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবিতে দেশব্যাপী তীব্র আন্দোলন শুরু হলে আইয়ুব সরকার আওয়ামীলীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর র

হমানকে গ্রেফতার করার পর সৈয়দ নজরুল ইসলাম দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন ৷ তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক এ্যাকশন কমিটির (DAC) অন্যতম কর্ণধার।[২] রাজনৈতিক অচলাবস্থা দূর করার জন্য রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথমে ১৯৬৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি এবং পরে ১০-১৩ মার্চ দু'দফা এ বৈঠক হয়৷ তিনি আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের অন্যতম নেতা হিসেবে এ সময় বৈঠকে যোগদান করেন.

তাজউদ্দীন আহমদ

তাজউদ্দীন আহমদ (জুলাই ২৩, ১৯২৫ - নভেম্বর ৩, ১৯৭৫ ) বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সাফল্যের সাথে পালন করেন। একজন সৎ ও মেধাবী রাজনীতিবিদ হিসেবে তাঁর পরিচিতি ছিল।

তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন যা 'মুজিবনগর সরকার নামে অধিক পরিচিত। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে তিনি বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হিসাবে ১৯৭৪ সাল পযর্ন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমা


ন সপরিবারে নিহত হবার পর আরও তিনজন জাতীয় নেতা সহ তাকে বন্দিকরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। সেই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারেই ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর বন্দি অবস্থায় ঘাতকের বুলেটে তিনি নিহত হন।

২২শে ডিসেম্বর তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ বাংলাদেশ সরকারের নেতৃবৃন্দ ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করেন। শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ফিরে আসলে তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান। তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ১৯৭৩-এ ঢাকা-২২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন৷ বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় বাজেট পেশ করেন, প্রথম পাঁচশালা পরিকল্পনা প্রণয়ন করেন।

১৯৭৪ সালে আওয়ামী লীগের দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিলের সমাপনী অধিবেশনের বক্তৃতায় তিনি দল, সরকার এবং নেতা ও কর্মীদের মাঝে দূরত্ব দূর করে, সংগঠন এবং সরকারের মাঝে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভবিষ্যত্‍ নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান জানান৷

পরবর্তীকালে বঙ্গবন্ধুর সাথে তাজউদ্দীনের দূরত্ব সৃষ্টি হয়। বঙ্গবন্ধু তাঁর দীর্ঘ ৩০ বছরের বিশ্বস্ত রাজনৈতিক সহকর্মীকে ভুল বুঝেন। ১৯৭৪ সালের ২৬শে অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে তাজউদ্দীন মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট প্রথম গৃহবন্দী ও পরে ২২ আগস্ট গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

A H M Kamruzzaman

one of the national four leaders of Bangladesh was born 26 June of 1926 at Nupur village near Malanchi railway station of Natore District of Rajshahi Division. He was the first son out of 12 children of his parents Abdul Hamid Mia and Zebun-nesa. Abdul Hamid Mia was an inhabitant of Kadirganj of Rajshahi District. His grandparents called him Hena. His education began at the traditional Rajshahi Collegiate School. He has politics on his blood. His grandfather Hazi Lal Mohammad Sardar was elected as a member of Legislative Council twice in his life. His father was also an M L A of East Bengal.
Kamruzzaman was aware of politics from his student life. In 1942 he was elected as secretary of Bengal Muslim League of Rajshahi branch.He was married with Jahanara in 1951. He became father of 6 children.

In the sixties Ayub Khan introduced Fundamental Democracy for a short period. Kamruzzaman became Member of Parliament twice in 1962 and 1966. In 1966 he engaged himself with Sheikh Mujib's 6-point autonomy plan. In 1967 he became the general secretary of all Pakistan Awami League. In 1969 he resigned from the Parliament in the favour of 11-point of students and all political parties. He was again elected as a Member of Parliament in 1970 from Rajshahi. Kamruzzaman was one of the member of high command of Sheikh Mujib. In 25 March of 1971 when the Pakistani Military started the genocide he along with Sheikh Fazlul Haque Moni, Tofael Ahmed and some others went to Bogro as dictated by Sheikh Mujib. On 17 April 1971, temporary Mujibnagar Govt. of Bangladesh was formed. He took the responsibility of relief and rehabilitation ministry. There were some misunderstanding between the Govt. He worked to remove all the misunderstandings throughout the Liberation war. After the war he engaged for different ministries at the interval of 1972-74. He was also elected as MP at two seat of Rajshahi in 1973. He resigned from the cabinet on January 18, 1974 to serve as president of the Awami League. In 1975, Qamaruzzaman was appointed minister of industries and a member of the executive committee of
BAKSHAL. He continued to support Mujib despite his assumption of dictatorial powers and a ban on all political parties except BAKSAL.

Muhammad Mansur Ali(Bangla:মুহাম্মদ মনসুর আলী)

(1919 – November 3, 1975) was a Bangladeshi politician who was a close confidante of Sheikh Mujibur Rahman, the founding leader of Bangladesh. A senior leader of the Awami League, Mansur also served as the Prime Minister of Bangladesh in 1975.

Political career

Rising to public prominence, Mansur was widely known as "Capt. Mansur." He left the Muslim League to join the newly-formed Awami Muslim League of A. K. Fazlul Huq and Huseyn Shaheed Suhrawardy. He would soon be elected member of the party's central executive committee and president of its Pabna District unit. Mansur was arrested by police in 1952 for helping to organise protests against the declaration of Urdu as the sole official language, in what became known as the Language Movement. Mansur and his party demanded that Bengali also receive recognition and the provinces be granted autonomy. After his release, Mansur was elected a member of the East Pakistan Legislative Assembly in 1954 as a candidate of the United Front alliance of various political parties. In the cabinet headed by Ataur Rahman Khan, Mansur served in different periods as the province's minister of law, parliamentary affairs, food, agriculture, commerce and industry. Mansur was re-arrested in the aftermath of the coup d'etat led by Ayub Khan, who became President of Pakistan and imposed martial law. He would remain incarcerated from 1958 to 1959.

Bangladeshi leader

Mansur Ali played an important role in the Six point movement led by the Awami League politician Sheikh Mujibur Rahman, who demanded substantial regional autonomy and opposed the military regime. Mansur was a key party organiser in the period when Mujib was arrested by the army. In the 1970 elections, he was elected a senior member of the legislative assembly. At the outbreak of the Bangladesh Liberation War in 1971, Mansur went underground to organise a government in exile. Declaring the independence of Bangladesh, Mansur became the minister of finance in the Mujibnagar government. In this period, Mansur helped organise the guerrilla movement led by the Mukti Bahini and provide political leadership in the absence of Mujib, who had been arrested by Pakistani forces.

After the independence of Bangladesh, Mujib became the prime minister and appointed Mansur as the minister of communications and later home affairs. Mansur became a key political ally of Mujib and rose in importance as criticism and opposition to Mujib's regime increased. After the introduction of a one-party, presidential system in 1975, Mujib became the President of Bangladesh and assumed sweeping powers. Mansur was appointed the prime minister. He helped Mujib organise the Bangladesh Krishak Sramik Awami League, the only legalised political party in the nation and served as its secretary-general. Mansur helped Mujib suppress political opposition, implement large-scale programmes under state socialism and organise a militia of political loyalists known as the Jatiyo Rakkhi Bahini, which was held responsible for the arrests, torturing and deaths of Mujib's opponents.

4 comments:

  1. আগামী কাল ০৩ নভেম্বর, ২০১৬ ইং জেল হত্যা দিবস।
    Moktel H. Mukthi·Wednesday, November 2, 20164 Reads
    আগামী কাল ০৩ নভেম্বর, ২০১৬ ইং জেল হত্যা দিবস। আগামীকাল ৩রা নভেম্বর, জেলহত্যা দিবস। মানব সভ্যতার ইতিহাসে কলঙ্কময়, রক্তঝরা ও বেদনাবিধূর একটি দিন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ৩রা নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নির্জন প্রকোষ্ঠে চার জাতীয় নেতা বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। ইতিহাসের এই নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় শুধু বাংলাদেশের মানুষই নয়, স্তম্ভিত হয়েছিল সমগ্র বিশ্ব। কারাগারের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা অবস্থায় বর্বরোচিত এ ধরনের হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ড ছিল একই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদের নেতৃত্বে ষড়যন্ত্রকারীরা জাতীয় চার নেতাকে তাদের সরকারে যোগদানের প্রস্তাব দেয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এই জাতীয় চার নেতা সেই প্রস্তাব ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন। এ কারণে তাদের নির্মমভাবে জীবন দিতে হয়। জেল হত্যার পরদিন তত্কালীন উপ-কারা মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) কাজী আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তবে দীর্ঘ ২১ বছর এ বিচার প্রক্রিয়াকে ধামাচাপা দিয়ে রাখা হয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করার প্রক্রিয়া শুরু করে। মামলায় ১৯৯৮ সালের ১৫ অক্টোবর ২৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০০৪ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. মতিউর রহমান মামলায় রায় দেন। রায়ে রিসালদার মোসলেম উদ্দিন (পলাতক), দফাদার মারফত আলী শাহ (পলাতক) ও এল ডি (দফাদার) আবুল হাসেম মৃধাকে (পলাতক) মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়া বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি সেনা কর্মকর্তা সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান, বজলুল হুদা ও একেএম মহিউদ্দিন আহমেদসহ ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। সাবেক মন্ত্রী কে এম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, নুরুল ইসলাম মঞ্জুর ও তাহেরউদ্দিন ঠাকুরকে খালাস দেয়া হয়। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হলে হাইকোর্ট ২০০৮ সালে দেয়া রায়ে মোসলেমের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। তবে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি মারফত আলী ও হাসেম মৃধাকে খালাস দেয়। এছাড়াও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ফারুক, শাহরিয়ার রশিদ, বজলুল হুদা ও একেএম মহিউদ্দিন আহমেদকেও খালাস দেয় হাইকোর্ট। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর আপিলের আবেদন (লিভ টু আপিল) করে সরকার। ২০১১ সালের ১১ জানুয়ারি আপিল বিভাগ সরকার পক্ষের আপিল আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। আদেশে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তবে হাইকোর্টের রায়ে খালাস পাওয়া দফাদার মারফত আলী শাহ এবং এল ডি (দফাদার) আবুল হাসেম মৃধাকে অবিলম্বে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়া হয়। আত্মসমর্পণ না করলে তাদের গ্রেপ্তার করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়। ২০১৩ সালের ৩০ এপ্রিল ওই আপিলের ওপর রায় দেয় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রায়ে জেলখানায় জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলায় বহিষ্কৃত দুই সেনা সদস্য দফাদার আবুল হাসেম মৃধা ও দফাদার মারফত আলী শাহকে নিম্ন আদালতের দেয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে তাদের খালাস দেয়া সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় বাতিল ঘোষণা করে। আবুল হাসেম ও মারফত আলী এরা দু’জন সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। আপিল বিভাগের এই রায়ে জাতীয় নেতার অন্যতম শহীদ এম মনসুর আলীর ছেলে সাবেক স্বরাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক মন্ত্রী, সাংসদ ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছিলেন, ‘এ রায়ে আমরা কিছুটা হলেও ন্যায় বিচার পেয়েছি। জেল হত্যার ক্ষেত্রে আমরা ষড়যন্ত্রের কথা বলেছিলাম। রায়ে সে কথা প্রমাণিত হয়েছে। কারাগারের নির্জন প্রকোষ্ঠে জাতীয় চার নেতার হত্যাযজ্ঞ জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার ধারাবাহিকতার অংশ। এর মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীরা আওয়ামী লীগের নাম চিরতরে মুছে ফেলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিনষ্ট এবং বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল।

    ReplyDelete